কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক

কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক

 কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক

চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন মুরাদপুরস্থ রাঙ্গামাটি পাহাড়ী চিকিৎসালয় এর পরিচালক ও চেয়ারম্যান পরিচয়দানকারী দুলাল দাদার আস্তানায় প্রতিদিন সহজ সরল শত শত নারী পুরুষের সমাহার দেখা যায়। চিকিৎসা সেবা নিতে আসা প্রতারিত হওয়া মানুষদের কাছ থেকে শোনা যায় তাঁর চিকিৎসার নামে ভূঁয়া চিকিৎসালায় খুলে নিরীহ মানুষদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন হাজার থেকে লাখো টাকা। প্রবাসীর স্ত্রী হাছিনা বেগম বলেন, আমার স্বামী দীর্ঘদিন প্রবাসে, তাকে বাংলাদেশে ফেরত আনার জন্য বিভিন্ন ভূঁয়া তাবিছ, ঝাড়ফুঁক, গাছের শিকড়, আংটির পাথর দেখিয়ে আমার থেকে প্রায় দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তাঁর কোন প্রতিদান অদ্যবদি মেলেনি। রোকসানা বেগম নামে এক মহিলা বলেন, আমি নিঃসন্তান ছিলাম বিধায় প্রতারক দুলাল এর কাছে যাই। সে আমাকে বলে তার সাথে দুইদিন দুইরাত থাকলে আমার সন্তান হবে। সব সমস্যার সমাধানের জন্য দুলাল দাদার কাছে অনেকে ধর্ণা দিলেও কোন প্রকারের সুফল মিলছে না। সরাসরি তদন্তে গিয়ে তাঁর ভূঁয়া চিকিৎসালয়ে গিয়ে দেখা যায় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী এবং এমপি ও বিশিষ্ট সমাজসেবকদের ছবির সাথে জালিয়াতির মাধ্যমে তাঁর ছবি সম্পৃক্ত করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। 

কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক

 দুলাল দাদার মুঠোফোন নং-০১৮৩৯৯১১৪১৮ এ যোগাযোগ রাজলক্ষী রত্মঘর, আমিন জুট মিল্স, আতুরার ডিপো, রুহুল আমিন ম্যানশন সিঙ্গার ও ওয়ালটন শো-রুমের এর(৩য় তলা), চট্টগ্রাম। 01839911422/01839911418
ই-মেইল dulaldadagoruji@gmail.com
Imo NO- 01877736755  করা হলে তিনি বলেন আমি বাংলাদেশ অনলাইন প্রেস ক্লাব সভাপতি ও পাহাড়ী ডট কম এর সম্পাদক এবং আরো বলে সংবাদপত্র কম্পিউটার এসোসিয়েশন এর আজীবন সদস্য বলেও এক পর্যায়ে সে দাবী করে। স্থানীয় পাঁচলাইশ থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা পুলিশ বলেন, সে একজন প্রতারক, তাকে বহুবার গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানা যায়। এ প্রতারক দুলাল দাদা ওরফে গুরুজী’র হাত থেকে নিরীহ, সহজ ও সরল মানুষকে রক্ষা করতে হলে দুলাল দাদার মত আরো প্রতারক কবিরাজদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে সমাজ থেকে ভূয়া কবিরাজি বন্ধ করা অতীব জরুরী।

কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক



১২৩৪৫৬৭৮৯





https://amaderprotidin.com/2016/1361/

  1. কবিরাজ সেজে এখন কোটি টাকার মালিক

    চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন মুরাদপুরস্থ রাঙ্গামাটি পাহাড়ী চিকিৎসালয় এর পরিচালক ও চেয়ারম্যান পরিচয়দানকারী দুলাল দাদার আস্তানায় প্রতিদিন সহজ সরল শত শত নারী পুরুষের সমাহার দেখা যায়। চিকিৎসা সেবা নিতে আসা প্রতারিত হওয়া মানুষদের কাছ থেকে শোনা যায় তাঁর চিকিৎসার নামে ভূঁয়া চিকিৎসালায় খুলে নিরীহ মানুষদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন হাজার থেকে লাখো টাকা। প্রবাসীর স্ত্রী হাছিনা বেগম বলেন, আমার স্বামী দীর্ঘদিন প্রবাসে, তাকে বাংলাদেশে ফেরত আনার জন্য বিভিন্ন ভূঁয়া তাবিছ, ঝাড়ফুঁক, গাছের শিকড়, আংটির পাথর দেখিয়ে আমার থেকে প্রায় দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তাঁর কোন প্রতিদান অদ্যবদি মেলেনি। রোকসানা বেগম নামে এক মহিলা বলেন, আমি নিঃসন্তান ছিলাম বিধায় প্রতারক দুলাল এর কাছে যাই। সে আমাকে বলে তার সাথে দুইদিন দুইরাত থাকলে আমার সন্তান হবে। সব সমস্যার সমাধানের জন্য দুলাল দাদার কাছে অনেকে ধর্ণা দিলেও কোন প্রকারের সুফল মিলছে না। সরাসরি তদন্তে গিয়ে তাঁর ভূঁয়া চিকিৎসালয়ে গিয়ে দেখা যায় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী এবং এমপি ও বিশিষ্ট সমাজসেবকদের ছবির সাথে জালিয়াতির মাধ্যমে তাঁর ছবি সম্পৃক্ত করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। দুলাল দাদার মুঠোফোন নং-০১৮৩৯৯১১৪১৮ এ যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি বাংলাদেশ অনলাইন প্রেস ক্লাব সভাপতি ও পাহাড়ী ডট কম এর সম্পাদক এবং আরো বলে সংবাদপত্র কম্পিউটার এসোসিয়েশন এর আজীবন সদস্য বলেও এক পর্যায়ে সে দাবী করে। স্থানীয় পাঁচলাইশ থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা পুলিশ বলেন, সে একজন প্রতারক, তাকে বহুবার গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানা যায়। এ প্রতারক দুলাল দাদা ওরফে গুরুজী’র হাত থেকে নিরীহ, সহজ ও সরল মানুষকে রক্ষা করতে হলে দুলাল দাদার মত আরো প্রতারক কবিরাজদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে সমাজ থেকে ভূয়া কবিরাজি বন্ধ করা অতীব জরুরী।

    https://amaderprotidin.com/2016/1361/

    উত্তরমুছুন