• Home
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

ভালো ঘুমের গোপন রহস্য | Best Tips Bangla

By ARMAN ISLAM / Health Tips / Leave a Comment

ভালো ঘুমের গোপন রহস্য | Best Tips Bangla ভালো ঘুমেরগোপন রহস্যHome Exitভালো ঘুম না হওয়ার কারণভাল ঘুমের সহজ উপায়অনিদ্রা দূর করার উপায়ভালো ঘুমের জন্য খাবারঘুমানোর নিয়মতাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়ভালো ঘুমের ১১ উপায়আর নয় ঘুমের ট্যাবলেটঘুম আসার প্রাকৃতিক উপায়ঘুমানোর আগে আমলThis is a very tiny app and more comming soon. All the information collected from blogs and froums You can email us or tell your complain or complement via review, we will try our best to make you happy.BackBD PlusMore Apps App Infoভালো ঘুমেরগোপন রহস্যভালো ঘুম না হওয়ার কারণমাঝরাতে কি ঘুম ভেঙে যায়? সকালে ঘুম থেকে উঠে কি ক্লান্ত লাগে? বা সারারাত ঘুম আসার জন্য কি লড়াই করতে হয়? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে সমস্যা কিন্তু একটু জটিল।ঘুম না হওয়া একটি বড় ধরনের সমস্যা। কম ঘুম মেজাজের ওপর প্রভাব ফেলে। সারা দিনের কর্মক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। ভালোভাবে ঘুম না হলে অবসন্ন ভাব, উদ্বেগ, মনোযোগের অভাব, বিষণ্ণতা ইত্যাদি সমস্যা হয়। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি ঘুমের সমস্যা হলে ওজনাধিক্য, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের মতে, যেসব বাচ্চা স্কুলে যায় তাদের ১০ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। বয়ঃসন্ধিবেলায় নয় থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। আর প্রাপ্ত বয়স্কদের ঘুমাতে হবে সাত থেকে আট ঘণ্টা।ঘুম ভালোভাবে না হওয়ার জন্য কিছু কারণ রয়েছে। স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি জানিয়েছে ঘুম না হওয়ার কিছু কারণের কথা। দেখুন তো আপনার সাথে মিলে যায় কি না?১. মানসিক চাপমানসিক চাপ ঘুম না হওয়ার জন্য দায়ী। মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ ঘুমের ক্ষতি করে। এটি প্রাথমিক ইনসোমনিয়া তৈরি করে।তাই মানসিক চাপ কমাতে ঘুমের আগে, হালকা ধাঁচের বই পড়ুন, হালকা ধাঁচের গান শুনুন। ধ্যান করুন বা গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। ঘুম ভালো হবে।২. ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহারবর্তমান সমাজে ঘুম না হওয়ার একটি বড় কারণ হলো ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহার। এগুলো ঘুম তৈরির হরমোন মেলাটোনিনের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। ঘুমের আগে টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, যেকোনো স্ক্রিন দেখা মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে; নিরবচ্ছিন্ন ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।৩. ঘুমের আগে ধূমপানঘুমের আগে ধূমপান করা ঘুমকে ভীষণ ব্যহত করে। মাথাকে শিথিল রাখার জন্য অনেকে ধূমপান করে। তবে এতে লাভ নয়, উল্টো ক্ষতি হয়। গবেষণায় বলা হয়, এটি ঘুমের ওপর বাজে প্রভাব ফেলে। ধূমপান ঘুম কমিয়ে দেয়। তাই ধূমপান ছেড়ে দিন, ঘুম ভালো হবে।৪. ব্যায়াম না করাব্যায়াম করা ভালোভাবে ঘুম হতে সহায়তা করে। এটি না করলে ঘুমে অসুবিধা হয়। গবেষণায় বলা হয়, ব্যায়াম করলে ঘুমের মান ভালো হয়। এটি দীর্ঘমেয়াদি ঘুমের সমস্যা কমাতে কাজ করে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন।৫. ঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপানঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপান ঘুমের ক্ষতি করে। এটি ঘুমচক্রের ব্যাঘাত ঘটায়। এতে পরের দিন সকালে অবসন্ন ও ক্লান্ত লাগে।৬. ঘুমের আগে কফি পানঅনেকেরই অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবারের পর কফি পান করা। ভালো ঘুমের জন্য এই অভ্যাস অবশ্যই ছাড়তে হবে। ঘুমের আগে ক্যাফেইন জাতীয় বেভারেজ গ্রহণ (যেমন : চা, সোডা) ঘুমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই দিনের বেলা কফি পান করুন, রাতে নয়।৭. রাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ারাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ কিন্তু ভালো নয়। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, উচ্চ চর্বি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া এবং কম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া ঘুমের ক্ষতি করে। তাই রাতের খাবারে বেশি আঁশ রাখুন এবং চর্বি জাতীয় খাবার ছাড়ুন। আঁশযুক্ত খাবারের জন্য সবজি খান।৮. শোবার ঘরে উজ্জ্বল আলোভালো ঘুমের জন্য অন্ধকার শোবার ঘর ভালো। আলো মেলাটোনিন হরমোন উৎপাদন ব্যহত করে। এতে ঘুম কম হয়। এমনকি মোবাইল ফোনের আলো বা হালকা আলোও ঘুমের ক্ষতি করে।তাই ঘুমের আগে অবশ্যই শোবার ঘরের বাতি ভালোভাবে বন্ধ করে নিন। জানালা দিয়ে বেশি আলো এলে ভারি পর্দা ব্যবহার করতে পারেন।৯. হরমোনের পরিবর্তনঅনেক সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও ঘুমে সমস্যা হয়। নারীরা এই সমস্যায় বেশি ভোগেন। ঋুতস্রাব, গর্ভাবস্থা, মেনোপজ ইত্যাদি অবস্থায় নারীদের ঘুম ব্যহত হয়।রেহাই পেতে ঘুমের কয়েক ঘণ্টা আগে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল ঘুম ভালো হতে সাহায্য করে। তবে ঠান্ডার সমস্যা থাকলে গোসলে সতর্ক হোন।Homeঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যভাল ঘুম হওয়ার সহজ উপায়হাড়ভাঙা খাটুনির পর বিছানা নিতে কার না ভাল লাগে? কিন্তু অনেক সময়ই বিছানায় এপাশ–ওপাশ করে সকাল হয়ে যায়। তবে হতাশ হবেন না।কয়েকটি অভ্যাস মেনে চলুন। তাহলেই একঘুমে সকাল।❏ বিছানায় যাওয়ার আগে বাথরুমে যান। চোখে পানির ঝাপটা দিন। ময়লা পরিষ্কার হয়ে ঘুম আসবে।❏ খাওয়া–দাওয়ার পর দাঁত মাজার অভ্যাস রয়েছে নিশ্চয়ই! একটু বিরতি দিন। দাঁত মাজুন ঘুমাতে যাওয়ার আগে। ভাল ঘুম হবে।❏ বইয়ের পাতা ওল্টালেও ঘুম আসে না! অভ্যাস পাল্টান। কার্টুন বা কৌতুকে ভরা অনুষ্ঠান দেখুন। মাথায় দুশ্চিন্তা ভিড় করবে না।❏ শুতে যাওয়ার আগে বই পড়ার অভ্যাস ভাল। তবে রহস্য বা ভূতের গল্প না পড়াই ভাল। তার চেয়ে আত্মজীবনী পড়ুন। মনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।❏ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস থাকলে শুতে যাওয়ার আগে প্রার্থনা করুন। ভক্তিগীতিও গুনগুন করতে পারেন।Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যঅনিদ্রা দূর করার ১০ উপায়স্বাভাবিক বা সুস্থ্য প্রাপ্ত বয়স্কদের সাধারনতঃছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।কিন্তু কেউ কেউ ছ’ঘন্টার কম ঘুমিয়েও স্বাভাবিক থাকতে পারে।বয়স বাড়ার সংগে সংগে ঘুমও কমতে থাকে,এমনকি এর পরিমান চার ঘন্টারও কম হয়ে যেতে পারে।কারো কারো ঘুমের পরিমান কম লাগে, কারও আবার অনেক বেশী লাগে।বিছানায় শুয়ে শুয়ে ঘুমের জন্য আকুতি কতজনেরশিশুরা সাধারনতঃনয় থেকে এগারো ঘন্টা ঘুমোয়।অবশ্য কয়েক মাসের শিশুরা প্রায় দিনের বেশীর ভাগ সময়ই ঘুমাতে পারে।যার চোখে ঘুম আসে না সেই বুঝে ঘুম না আসার যন্ত্রণা। বিছানায় শুয়ে শুয়ে ঘুমের জন্য আকুতি কতজনের। একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের জন্য দৈনিক ৫-৭ ঘণ্টা ঘুম যথেষ্ট।কিন্তু এই স্বাভাবিক ঘুমটুকু ঘুমাতে পারেন না অনেকে। নিদ্রাদেবীকে হটিয়ে দিয়ে অনিদ্রা এসে জুড়ে বসে মহাভারতের দুর্যোধনের মতো অপাঙক্তেয়ভাবে। ভাবতে অবাক লাগে, আমাদের প্রতি পাঁচজনের মধ্যে অন্তত একজন অনিদ্রায় ভোগেন। ডাক্তারের পিছনে লক্ষ টাকা ঢেলে ও উপকার পান নাই।ঘুমের ঔষুধ ছাড়া ঘুমাতে পারেন না।আপনার আশেপাশেই রয়েছে এমন অনেক মানুষ। আপনি কি তাদের মত ঘুমাতে পারছেন না?ঘুম না আসার যন্ত্রণাঅনিদ্রার চিকিত্সা কি,আদৌ কি সম্ভব অনিদ্রা থেকে মুক্তি পাওয়া? গবেষকদের শেষ নেই এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণার। বর্তমান লেখাটিতে অনিদ্রা থেকে মুক্তি পাওয়ার বেশ কিছু পরামর্শ দেয়া হলো। পরামর্শগুলো মেনে চললে আপনার চোখে নেমে আসতে পারে সুখকর এক চমৎকার ঘুম।১. উত্তেজক কোনো কিছু পরিহার করুনশারীরিক উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ওষুধ বা মাদক পরিহার করলে আপনি তলিয়ে যেতে পারেন ঘুমের অতল রাজ্যে। অনেকে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সিগারেট কিংবা কফি পান করেন। এ দুটোই ঘুমের জন্য ক্ষতিকর।সিগারেটের নিকোটিন এবং কফির কেফিন স্নায়ুর উত্তেজনা ঘটিয়ে তাড়িয়ে দেয় ঘুমটাকে। একই কথা প্রযোজ্য চকোলেট এবং ব্যথানাশক ওষুধের ক্ষেত্রে।উচ্চ রক্তচাপের ওষুধগুলোও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। যারা চাইনিজ খাবারের অভ্যস্ত তাদেরও দেখা দেয় অনিদ্রা।অনেকে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অরেঞ্জ স্কোয়াশ বা কমলালেবুর পানীয় পান করেন। কিন্তু এতে থাকে টারট্রাজিন নামক এক ধরনের রঙ, যা অনিদ্রা ঘটায়।তাই সুখকর ঘুমের জন্য এ সবকিছুই পরিহার করতে হবে।২. অ্যালকোহল ত্যাগ করুনকারো কারো ধারণা অ্যালকোহল ঘুমের জন্য বেশ সহায়ক। কিন্তু অতিরিক্ত অ্যালকোহল মস্তিষ্কে ঘুমের ছন্দেব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। অ্যালকোহল পানে একটানা ঘুম হয় না, বারবার ঘুম ভেঙে যায়।অনেক সময় ঘুম আসেই না। তাই ভালো ঘুমের জন্য ত্যাগ করতে হবে অ্যালকোহলের মায়াটুকু।৩. দুধ পান করুনদুধঅনেকের অবশ্য দুধ হজম হয় না। কিন্তু যাদের দুধপানে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটে না তারা ঘুমাতেযাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধ পান করতে পারেন। দুধ, হরলিকস কিংবা ওভালটিনে থাকে ট্রিপটোফেন নামক অ্যামাইনো এসিড, যা মস্তিষ্কে গিয়েসেরোটোনিন নামক রাসায়নিক উপাদানে রূপান্তরিত হয় এবং আপনার ভালো ঘুম নিশ্চিত করে।৪. ঘুমের ওষুধ খাবেন নাঘুমের ওষুধকেউ কেউ ঘুমের জন্য নিয়মিত ঘুমের ওষুধ খান। কিন্তু এটা চলতে থাকলে ওই ওষুধটার প্রতি নির্ভরতা চলে আসে যা অত্যন্ত ক্ষতিকর।তাই চেষ্টা করুন ঘুমের ওষুধ বাদ দিয়ে প্রাকৃতিকভাবেই ঘুমাতে।৫. ক্ষোভ পুষে রাখবেন নামনের মধ্যে ক্ষোভ, রাগ প্রভৃতি পুষে রাখলে তা আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবে। বিছানায় যাওয়ার আগেই আপনার ক্ষোভ দূর করুন।একা একা সুর দিয়ে গান করুন। প্রশমিত করুন মনটাকে। কারো সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়লে সমঝোতায় আসুন তার সাথে।৬. সালাদ খান বেশি করেসালাদ খানআপনি যদি নিয়মিত লেটুস খান আপনার ঘুমটা ভালো হবে। যদিও সালাদ ঘুমের জন্য বেশ সহায়ক তবু এর মধ্যে লেটুস নিদ্রা উদ্রেককারী হিসেবে কাজ করে।তাই আপনি যখন সালাদ খাবেন সালাদে লেটুস খেতে ভুলবেন না।৭. দূর করুন শারীরিক রোগঘুম না আসাটা শুধু মানসিক কারণ কিংবা অন্যান্য কারণই নয়, শারীরিক কারণও এ ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক শারীরিক অসুখে ঘুম আসে না।আপনার ঘুম না এলে আপনি কোনো শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন কি না তা নিশ্চিত হতে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হোন।৮. বিছানায় রাখুন সুগন্ধিপ্রাচীন লোকেরা ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঘরে ছিটিয়ে দিতেন সুগন্ধি। গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু কিছু সুগন্ধিযেমন- পুঁদিনা, কর্পূর, সাইপ্রাস, লেবু, মেলিসা, গোলাপ, চন্দন প্রভৃতি পত্রবিশেষ গুল্মের সুগন্ধি নিদ্রা ডেকে আনে। তাই আপনার বিছানায় এসব সুগন্ধি মেখে রাখতে পারেন।৯. গান শুনুন ধীরলয়েগান শুনুনহার্ড গানগুলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় কিন্তু আপনি যদি লাইট অফ করে বিছানায় শুয়ে পড়ে শরীরটাকে শিথিল করে ধীরলয়ে গান শুনতে থাকেন দেখবেন এক সময় ঘুমের ঢল নেমে আসবে আপনার চোখে।১০. দুশ্চিন্তামুক্ত থাকুনদুশ্চিন্তা অনিদ্রার অন্যতম কারণ। সব সময় চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে। অনেকে আবার দুশ্চিন্তা করেন ‘ঘুম আসছে না’ এই ভেবে।ঝেড়ে ফেলুন সব দুশ্চিন্তা। অবগাহন করুন ঘুমের গহিন সমুদ্রে।আশা করি আজ থেকে আর কোনদিন আপনার ঘুমের ওষুধ লাগবে না। যখন-তখন ইচ্ছামত ঘুমাতে পারবেন। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যভালো ঘুমের জন্য খাবারযদি আপনার মধ্য রাতে ক্ষিধে পায় ও ঘুমের সমস্যা হয় এবং আপনি যদি ভাবেন যে পেট খালি থাকার কারণেআপনার ঘুম আসছেনা, তাহলে অবশ্যই কিছু হালকা খাবার বা নাস্তা খেতে হবে। কিন্তু আপনি কি খাবেন? জেনে নিন এমন ৫টি খাবারের কথা, যা হালকা খাবার হিসেবে আপনার ক্ষুধা নিবৃত্তি করবে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করবে।১. চেরীতাজা বা শুকনো চেরী হচ্ছে একমাত্র প্রাকৃতিক খাদ্য যার মধ্যে মেলাটোনিন নামে একটি রাসায়নিক পদার্থ আছে যা দেহের ঘুম নিয়ন্ত্রণেরঅভ্যন্তরীন ঘড়িটিকে নিয়ন্ত্রণ করে। গবেষকরা তাই রাতে ঘুমোনোর ১ ঘন্টা আগে অথবা লম্বা যাত্রা শুরু করার আগে চেরী খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশে চেরী পাওয়া যায় কম এবং দাম বেশী।তাই জানা দরকার বাংলাদেশে চেরীর সমমানের ফল কোনটি।২. কলাপটাশিয়াম এবং মেগনেশিয়াম হচ্ছে এমন প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান যা দেহের পেশীকে রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে, আর যে কোন পাঁকা কলাতে এই দুটি উপাদান প্রচুর পরিমাণ থাকে। কলার মধ্যে ‘এমাইনো এসিড এল-ট্রাইপটোফ্যান’ নামে আরেকটি উপাদান থাকে যা মস্তিস্কে গিয়ে ৫-এইচটিপি-তে রূপান্তরিত হয়।একই প্রক্রিয়ায় ৫-এইচটিপি সেরাটোনিন ও মেলাটোনিনে রূপান্তরিত হয়। সেরাটোনিন হচ্ছে এক ধরনের নির্ডরো-ট্রান্সমিটার যা দেহের পেশীকে রিল্যাক্স করে।৩. স্যাঁকা পা’রুটিশর্করা সমৃদ্ধ খাবার শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনকে বাড়িয়ে দেয়। যা মানুষের দেহে ট্রাইটোফ্যান ও সেরাটোনিন নামে মস্তিস্কের দুটিরাসায়নিক উপাদান দ্রুত ছড়িয়ে দিয়ে দেহে ঘুমের ভাব নিয়ে আসে, ফলে মানুষ দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ে। তাই রাতে ঘুম না এসে ক্ষিধে পেলে, শর্করা খাদ্য তবে স্যাঁকা পা’রুটি খান। স্যাঁকা পা’রুটি সামান্য মাখন মাখিয়ে খাওয়া উত্তম।৪. ওট মিলওটমিল এক ধরনের শুকনো চিড়ার মত খাদ্য যা আমাদের দেশে কোয়েকার নামে একটি কোম্পানী খয়েরী রং এর একটি কৌটায় বাজারজাত করে থাকে।চিড়া জাতীয় এই খাদ্যটি দুধ ও চিনিতে মিশিয়ে সবাই খেয়ে থাকে। এই খাবারটিও স্যাঁকা পা’রুটির মত একই প্রক্রিয়ায় দেহে ঘুম আসতে সাহায্য করে।বিদেশে অনেকে রাতে ঘুমানোর আগে ওটমিল খেয়ে থাকে, কারণ এটা সরাসরি মেলাটোনিনও উৎপাদন করে।৫. গরম দুধকলার মত দুধের মধ্যেও এমাইনো এসিড এল-ট্রাইপটোফ্যান থাকে যা ৫-এইসটিপিতে রূপান্তরিত হয়ে সেরাটোনিন উৎপাদনে সাহায্য করে।এছাড়া দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে যা দেহে ঘুম আনতে সাহায্য করে। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যঘুমানোর নিয়মঅনেকেই রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না। অবশ্য ভালো ঘুমের জন্য সহজ কিছু নিয়ম নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। ভালো ঘুমের জন্য কিছু সহজ পরামর্শ দিয়েছে হাফিংটন পোস্ট অনলাইন, যা আপনার কাজে লাগতে পারে।জীবনের এক-তৃতীয়াংশের বেশি সময় মানুষ ঘুমিয়ে কাটায়। বয়স অনুযায়ী অবশ্য ঘুমের একটা স্বাভাবিক ছন্দ আছে। শিশুরা অনেক ঘুমায়।বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ঘুমের সময় কমে যায়। শরীরবৃত্তীয় প্রয়োজনের ওপরই নির্ভর করে ঘুমের এই সময়। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, খুব কম ঘুম বা খুব বেশি ঘুম কোনোটাই স্বাভাবিক নয়।একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে চার থেকে নয় ঘণ্টা ঘুম স্বাভাবিক এবং ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম হলো আদর্শ।দেখা গেছে, যাঁরা নয় ঘণ্টা বা এর চেয়ে বেশি ঘুমান, তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন রোগের প্রবণতা বেশি।ভালো ঘুমের জন্য সহজ যত নিয়মসাপ্তাহিক ঘুমের সময়ের একটি তালিকা তৈরি করুনপ্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন। ছুটির দিনগুলোতে যদিও অলসতা এসে ভর করে, তবুও নিয়ম মেনে ঘুমান। ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।গবেষকেরা পরামর্শ দেন, টানা এক সপ্তাহ ধরে আট ঘণ্টা করে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং নিয়মিত চালিয়ে যেতে পারলে ভালো ঘুমের অভ্যাস তৈরি হবে।প্রয়োজনে সকাল সকাল বিছানায় যেতে পারেন এবং সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে পারেন। যাঁদের ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়, তাঁরা সকাল সকাল ঘুমাতে যান।বেলা দুইটার পর কফি পান বাদ দিনঅনেকেই বিকাল হলে ক্লান্তি অনুভব করেন এবং ক্লান্তি দূর করতে চা-কফি পান করেন। সাময়িক ক্লান্তি দূর করলেও ঘুমের সমস্যার কারণ হতে পারে অতিরিক্ত চা বা কফি।রাতে ল্যাপটপ, মোবাইল থেকে বিরতি নিনরাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে ল্যাপটপ, মোবাইলের মতো যন্ত্রের ব্যবহার বন্ধ করে দিন। রাত জেগে সামাজিক ট্যাব, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, মোবাইলেসময় কাটালে তা শরীরের ওপর প্রভাব ফেলে এবং ঘুম নষ্টের কারণ হতে পারে।বিছানা হোক শুধু ঘুমেরবিছানা শুধু ঘুমের জন্যই নির্দিষ্ট করে রাখুন। বিছানায় বসে টিভি দেখা, আড্ডা দেওয়া, খাবার খাওয়া, বুকে ভর দিয়ে ল্যাপটপ ব্যবহার বন্ধ করুন।পেটে থাক অল্প কিছুখালি পেটে কখনো শুতে যাবেন না। আবার রাতে গুরুপাকও খাবেন না। ভরা পেটে শুতে যাওয়া ঠিক নয়। ঘুমাতে যাওয়ার বেশ কিছু আগেই রাতের খাবার খেয়ে নিন।ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধশোয়ার আগে এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন। দুধে থাকে ট্রিপটোফ্যান যা আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে। দুধ খুব বেশি গরম না হওয়া ভালো।শরীরের ক্লান্তি ঝেড়ে ঘুমাতে যানরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করে নিতে পারেন। যদি গোসল করা সম্ভব না হয় ঘাড়, মুখ, হাত-পা পানি দিয়ে ধুয়ে মুছে নিতে পারেন। এতে ক্লান্তি দূর হতে পারে। ঘুমাতে যাওয়ার সময় সারা দিনের ক্লান্তি, উত্তেজনার কারণগুলো মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।অসময়ে ঘুম নয়অনেকেই ঘুমের জন্য সময়-অসময় মেনে চলেন না বলে রাতের ঘুম ঠিকমতো হয় না। দুপুরে লম্বা সময় ঘুমাবেন না।বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুপুরের ঘুম আপনার শুধু কর্মক্ষমতাই কমাতে পারে, আপনার রাতের ঘুমও নষ্ট করে।ঘুমকে হ্যাঁ ওষুধকে নারাতে ঘুম এলে অন্য চিন্তা বাদ দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে সিগারেট, তামাক, চা, কফি না খাওয়াই ভালো।দুই-এক দিনের ঘুম না হওয়াতেই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হবেন না। ঘুম না হলে চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ সেবন করবেন না। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যতাড়াতাড়ি ঘুমানোর সহজ উপায়নানা কারণে অনেকেরই রাতে ভালো ঘুম হয় না। তবে ভালো ঘুমের জন্য সহজ কিছু নিয়ম নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। ভালো ঘুমের জন্য কিছু সহজ পরামর্শ দিয়েছে হাফিংটন পোস্ট অনলাইন যা আপনার কাজে লাগতে পারে।জীবনের এক-তৃতীয়াংশের বেশি সময় মানুষ ঘুমিয়ে কাটায়। বয়স অনুযায়ী অবশ্য ঘুমের একটা স্বাভাবিক ছন্দ আছে।শিশুরা অনেক বেশি ঘুমায়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ঘুমের সময় কমে আসে। শারীরবৃত্তীয় প্রয়োজনের ওপরই নির্ভর করে ঘুমের এই সময়।বিশেষজ্ঞদের মতে, খুব কম ঘুম বা খুব বেশি ঘুম কোনোটাই স্বাভাবিক নয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে চার থেকে নয় ঘণ্টা ঘুম স্বাভাবিকএবং ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম হলো আদর্শ। দেখা গেছে, যাঁরা নয় ঘণ্টা বা এর চেয়ে বেশি ঘুমান, তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন রোগের প্রবণতা বেশি থাকে।উজ্জল বিশ্বাস:অনেকেই ওষুধ ছাড়া রাতে ঘুমাতে পারেন না। তবে ঘুমের জন্য ওষুধের ওপর নির্ভরতা দেহের জন্য ক্ষতিকর।ঘুমের জন্য যাদের ওষুধের ওপর নির্ভর করতে হয় তাদের জন্য সুখবর। কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে স্বাভাবিকভাবে ঘুমানোর ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে।আসুন জেনে নিই তাড়াতাড়ি ঘুমানোর সহজ উপায় / ঘুমানোর সঠিক নিয়ম – মাত্র ১০টি টিপস্, অধৈর্য্য হবেন না, একটু খেয়াল করুন:-নির্দিষ্ট সময় বিছানায় যান:প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করুন। এক ঘণ্টার মধ্যে ঘুম না আসলে অন্য কাজে মনোযোগ দিতে হবে।ক্লান্তি না আসা পর্যন্ত কাজটি করতে থাকুন। তবে এ সময় উজ্জ্বল আলো থেকে দূরে থাকুন।পেশী শিথিল রাখুন:পেশী শিথিল কৌশল শরীরের খুব ভাল ব্যায়াম। এর মাধ্যমে আপনি অবসাদ কমিয়ে দ্রুত ঘুমানোর কৌশল আয়ত্ব করতে পারবেন।কুসুম গরম পানিতে গোসল:ভাল ঘুমের জন্য শরীরের তাপমাত্রা হালকা বাড়াতে হবে। গোসলের পর আপনার শরীর আস্তে আস্তে শীতল হয়ে আসবে। একটা সময় আপনার ভাল ঘুম হবে।ধ্যান:ঘুমানো আগে ধ্যান করলে আপনার ভাল ঘুম হবে। কারণ ধ্যানের মাধ্যামে আপনার মানসিক চাপ কমে আসবে। ধ্যান অনিদ্রা দূর করতে সাহায্য করে বলে ২০০৯ সালের একটি গবেষণায় দাবি করা হয়।শারীরিক পরিশ্রম:ঘুমের জন্য শারীরিক পরিশ্রম দারুণ কাজে দেয়। যারা বসে কাজ করেন তাদের চেয়ে যাদের কাজে প্রচুর চলাফেরা করতে হয়, তুলনামূলকভাবে তাদের ঘুম ভালো হয়।যোগ ব্যায়াম:নিয়মিত যোগ ব্যায়াম ভাল ঘুমের ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে।তেল ব্যবহার:মাথায় তেল ব্যবহারের অভ্যাস করতে হবে। তেল ব্যবহার করলে মাথা ঠাণ্ডা থাকবে। ২০০৫ সালের একটি গবেষণায় দাবি করা হয়- তেল ব্যবহার করলে ভাল ঘুম হয়।মোবাইল ফোন দুরে রাখুন:মোবাইল ফোন নিয়ে বিছানায় ঘুমাতে যাওয়া কখনোই উচিত নয়। কারণ অনেক সময় চোখে ঘুম জড়িয়ে আসতে শুরু করলেই ফোন চলে আসতে পারে।ভেষজ চা:ক্যাফেইনমুক্ত ভেষজ চা পানের অভ্যাস করতে হবে। এই চা আপনার শরীর চাঙ্গা রাখতে সহায়তা করবে।ক্যাফেইন যুক্ত খাবার পরিহার করুন:ক্যাফেইন যুক্ত খাবার পরিহার করুন। চায়ে প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেইন থাকে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কখনোই চা পান করা উচিত নয়। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যভালো ঘুমের ১১ উপায়কেউ ইচ্ছা করেই দেরিতে ঘুমাতে যান। আবার কারও কারও ঘুমই আসতে চায় না। যে কারণেই হোক না কেন অনেকেই রাতে ভালো ঘুমাতে পারেন না। অথচ নিজে একটু সচেতন হলেই কিন্তু রাতে ভালো ঘুমানো সম্ভব।জেনে নিন রাতে ভালো ঘুমানোর ১১ উপায়:রুটিন করুনপ্রতিদিন একই সময়ে ঘুমুতে যান এবং ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রতিদিনকার রুটিন এমনভাবে তৈরি করুন যাতে কাজ একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ হয়।এর পরই ঘুমুতে যান। ঘুম না আসতে চাইলে হালকা মিউজিক শুনুন অথবা একটি বই পড়ুন। ঘুম চলে আসবেই।দিনের ঘুম বাদ দিনবেশিরভাগ মানুষই বিকালের দিকে একটু ঘুমিয়ে থাকে। এটা ঠিক নয়। রাতে ভালো ঘুমাতে চাইলে দিনের বেলা না ঘুমানোই ভালো।মদ পরিত্যাগ করুনঅনেকেই মনে করেন, মদ খেলে ভালো ঘুম হয়। কিন্তু এটা সত্যি নয়। কারণ প্রথম দিকে ভালো ঘুম হলেও পরে একটা তন্দ্রা ভাব চলে আসে।ফলে ঘুমটা কখনই গভীর হয় না। তাই ভালো ঘুমাতে চাইলে বিছানায় যাওয়ার কমপক্ষে ৪-৬ ঘণ্টা আগে থেকেই মদ পরিত্যাগ করুন।কফি এড়িয়ে চলুনবিছানায় যাওয়ার ৪-৬ ঘণ্টা আগে থেকেই কফি এড়িয়ে চলুন। ভালো ঘুমাতে চাইলে চা এবং সোডা ও চকলেটজাতীয় যে কোনো পাণীয় থেকেও নিজেকে বিরত রাখুন।নিয়মিত ব্যায়াম করুনপ্রতিদিন বিকেলের দিকে ব্যায়াম করুন। এতে রাতে ভালো ঘুম হবে। তবে বিছানার যাওয়ার আগ মুহূর্তে কখনই ব্যায়াম করা উচিত নয়।এতে ঘুম ভালো তো হবেই না; বরং ঘুমে সমস্যা হবে। এমনকি বিছানায় যাওয়ার ২ ঘণ্টা আগেও ব্যায়াম করা ঠিক নয়।আরামদায়ক বিছানা ব্যবহার করুনশোয়ার বিছানা নরম ও আরামদায়ক না হলে সহজে ঘুম আসে না। তাই রাতে আরামদায়ক বিছানা ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই।বিছানা হোক শুধু ঘুমেরবিছানা শুধু ঘুমের জন্যই নির্দিষ্ট করে রাখুন। বিছানায় বসে টিভি দেখা, আড্ডা দেওয়া, খাবার খাওয়া, বুকে ভর দিয়ে ল্যাপটপ ব্যবহার বন্ধ করুন। তাহলে বিছানায় শোয়ার সাথে সাথেই ঘুম এসে যাবে।এক গ্লাস দুধ পান করুনশোয়ার আগে এক গ্লাস হালকা গরম দুধ খেতে পারেন। কারণ দুধের ট্রিপটোফ্যান উপাদানটি ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে। এছাড়া কলা খেলেও রাতে ভালো ঘুম হয়।যোগব্যায়াম করুনঘুমাতে যাওয়ার আগে যোগব্যায়াম ও গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার মতো ব্যায়াম করতে পারেন।এগুলো আপনাকে উদ্বিগ্নতা ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দিবে। ফলে সহজেই রাতে ভালো ঘুম হবে।ক্লান্তি ঝেড়ে ঘুমাতে যানরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করে নিতে পারেন। যদি সম্ভব না হয় তবেঘাড়, মুখ, হাত-পা পানি নিয়ে মুছে নিতে পারেন। এতে শুধু ক্লান্তিই দূর হবে না, ভালো ঘুমও হবে।টিভি বন্ধ করুনবিছানার শুতে যাওয়ার পর টেলিভিশন দেখার অভ্যাস ভালো নয়। এটিই মানুষকে অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে সাহায্য করে। কাজেই ভালো ঘুমাতে চাইলে শুয়ে শুয়ে টিভি না দেখাই ভালো। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যআর নয় ঘুমের ট্যাবলেটঅনেকেরই রাতের বেলা ঘুমোতে গেলে সহজে ঘুম আসে না। বিছানায় শুয়ে ছটফট করে।সারাদিনের ক্লান্তি শেষে রাতের বেলা একটু প্রশান্তির ঘুম পেতে আমরা কত কিছুই না করে থাকি।অনেকের কথা মতো, শোয়ার আগে বেশি করে পানি খাই, পরিশ্রম করে শরীরকে অধিক ক্লান্ত করে ফেলি, যাতে তাড়াতাড়ি ঘুম আসে।কিন্তু তাতেও কাজ হয় না। সময়মতো ঘুমানোর জন্য বিছানায় গেলেও এপাশ ওপাশ করতে করতে ঘুম আসে না। বরং চেপে ধরে দুনিয়ার সব চিন্তা আর বিষন্নতা।তাহলে ভালো ঘুমের জন্য কী করা উচিত, তারই পথ বাতলে দিয়েছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যান্ড্রু ওয়েল। তিনি বলছেন, সুস্থভাবে জীবনযাপনের জন্য রাতের বেলায় পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি। এটি কর্মক্ষেত্রে সফলতা পাওয়ারও অন্যতম হাতিয়ার।মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই।ভালো ঘুমের উপায়ও বাতলে দেন অ্যান্ড্রু ওয়েল। তিনি এক ধরনের বিশেষ ব্যায়ামের কথা বলেছেন।তা হচ্ছে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যা ঘুমের জন্য খুবই সহায়ক। ব্যায়ামটি ৪-৭-৮ নামে পরিচিত। যারা অনিদ্রা সমস্যায় ভোগেন তারা ব্যায়ামটি করে খুবতাড়াতাড়ি এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে এক মিনিটেরও কম সময়ে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন।ব্যায়ামের নিয়ম :প্রথমে ৪ সেকেন্ড নাক দিয়ে খুব ভালো করে শ্বাস নিন।এরপর ৭ সেকেন্ড দম ধরে রাখুন। শ্বাস ছাড়বেন না।তারপর ৮ সেকেন্ড ধরে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।এভাবে কয়েকবার করুন এবং ঘুমাতে যান।প্রশান্তির ঘুম :ব্যায়ামটি ঘুমের ক্ষেত্রে ততটা কার্যকর নয় বলে অনেকেই বলছেন। এতে ১ মিনিটের আগে ঘুম আসার কোনো প্রশ্নই আসে না।তবে একটি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ব্যায়াম শুধু ফুসফুসের উপরে প্রভাব ফেলে না, এটি মস্তিষ্কের উপরেও কাজ করে।এতে অক্সিজেন মস্তিষ্কে ভালো করে পৌঁছায় এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড দূর হয়ে যায়। তাছাড়া হার্টবিটও কমে আসে এবং দুশ্চিন্তা কমে যায়, যা দেহ ও মনকে প্রশান্তি দেয়। এ কারণেই প্রশান্তির ঘুম হয়।তবে আমরা যে যা-ই বলি না কেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যান্ড্রু ওয়েলেরসেই ব্যায়ামটি করার চেষ্টা করি দেখি, তাতে কতটুকু সুফল পাই। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যঘুম আসার প্রাকৃতিক উপায়ঘুম শরীরকে চাঙ্গা করে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য আমাদের তৈরি করে। অনেকেই রয়েছেন যাঁরা ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভোগেন।এই সমস্যা অবসাদ ও ক্লান্তি তৈরি করে কর্মোদ্দম কমিয়ে দেয়। যাঁরা এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা হয়তো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভরসাকরেন ঘুমের ওষুধের ওপর। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেশি ঘুমের ওষুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাহলে ওষুধকে এড়িয়ে কীভাবে ঘুম আসতে পারে?১. বিছানা থেকে উঠে যানঅনেকেই আছেন যাঁরা ঘুম না এলেও ঘুম আসার জন্য বিছানার এপাশ ওপাশ করতে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই খেলা বন্ধ করুন এবং বিছানা থেকে উঠে যান।২০, ৩০, ৪০ মিনিট- যতক্ষণ না ঘুম আসে বিছানায় আসবেন না। এই ৩০ থেকে ৬০ মিনিট এমন কিছু করুন যা আপনাকে ক্লান্ত করে দেবে।এই ক্লান্তি ঘুম আসতে সাহায্য করবে। তবে খুব বেশি আলোর মধ্যে কিছু করতে যাবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হয়ে ঘুম একেবারেই উধাও হয়ে যেতে পারে।২. ক্যাফেইন এড়িয়ে যানক্যাফেইন-জাতীয় খাবার ঘুম তাড়িয়ে দেয়। তাই ঘুমের অন্তত পাঁচ ঘণ্টা আগে শেষ চা বা কফিটুকু পান করুন। এমনকি যাঁদের ঘুম ঠিকমতো না হওয়ার সমস্যা রয়েছে, তাঁদের দুপুরের খাবারের পর কফি না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।৩. গরম পানিতে গোসলঘুম না আসার সমস্যা হলে রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। এই পদ্ধতি শরীরকে শিথিল করে ঘুম আসতে সাহায্য করবে।৪. ধ্যানএকটি চমৎকার মেডিটেশন বা ধ্যান ঘুম আসতে বেশ কার্যকর। ২০০৯ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়, ধ্যান ইনসমনিয়া বা ঘুমের সমস্যার সঙ্গে লড়াই করে।ধ্যান মন ও শরীকে শিথিল করে। এ ছাড়া ধ্যানের সময় গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম ঘুম আসতে বেশ সাহায্য করে। ৫. শারীরিক পরিশ্রমশারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম ঘুম আসতে কার্যকর প্রাকৃতিক ওষুধ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের ঘুম ভালো আসে। তাই ভালো ঘুম হতে নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করুন।৬. যোগব্যায়ামসারা বিশ্বেই যোগব্যায়াম করা ভালো ঘুম হওয়ার জন্য একটি প্রাকৃতিক উপায়ের নাম।যোগব্যায়াম শরীরকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।৭. অ্যারোমা থেরাপিঅ্যারোমা থেরাপির মধ্যে যে প্রয়োজনীয় ভেষজ তেল, বাথ স্ক্রার, চোখের মাস্ক ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় সেগুলো ভালো ঘুম হতে উপকার করে।২০০৫ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়, ভেষজ তেলের ঘ্রাণ গভীর ঘুমের জন্য বেশ উপকারী। তাই যাঁরা ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা পার্লারে গিয়ে অ্যারোমা থেরাপি নিয়ে দেখতে পারেন। ৮. শোবার ঘরভালো ঘুমের জন্য শোবার ঘরও হওয়া চাই উপযুক্ত। আপনি হয়তো এমন ঘরে ঘুমালেন, যার আশপাশে অনেক শব্দ হয় বা প্রচুর আলো এসে পড়ে।এগুলো ঘুমকে ব্যাহত করে। তাই শোবার ঘরের কিছু পরিবর্তন জরুরি। একটু মন দিয়ে ভাবুন কী পরিবর্তন করলে আপনারশোবার ঘরটি ঘুমের উপযুক্ত হবে? সেটা হতে পারে ম্যাট্রেসের পরিবর্তন বা জানালায় ভারী পর্দা লাগানো। এ ছাড়া ভালো ঘুমের জন্য টিভি, কম্পিউটারএসব জিনিসগুলোও শোবার ঘর থেকে দূরে রাখুন। কেননা এগুলোও ভালো ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।৯. ভেষজ চাঘুমের আগে চা-কফি একদম খাবেন না, তবে ক্যাফেইন ছাড়া ভেষজ চা খেতে পারেন।যেমন : ভ্যালেরিয়ান অথবা ক্যামোমিল চা ইত্যা্দি ঘুমের আগে খেতে পারেন। এগুলো ঘুম ভালো করতে সাহায্য করবে।১০. প্রোগ্রেসিভ মাসেল রিলাক্সেন ব্যায়াম১৯১৫ সালে আবিষ্কার হওয়া ব্যায়ামের এই পদ্ধতি এখনো পুরোনো হয়নি। প্রোগ্রেসিভ মাসেল রিলাক্সেন ব্যায়াম এমনএকধরনের ব্যায়াম যা পেশিকে শিথিল করে। এটি অবসন্নতা দূর করে ঘুমের পরিমাণ বাড়ায়।তাই ফিটনেস প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিয়ে এ ধরনের ব্যায়ামও শিখতে পারেন। Previousঅন্যান্য অ্যাপসNextভালো ঘুমেরগোপন রহস্যঘুমানোর আগে আমলসহিহ হাদিসের আলোকে ঘুমের আগে সুন্নাত আমলসমুহ:১.ঘুমিয়ে যাওয়ার আগে এই দোয়াটি পড়বেন, বিসমিকা আল্লাহুম্মা আমুতু আহইয়া অর্থাৎ হে আল্লাহ্! আপনার নামে মৃত্যুবরণ করছি এবং আপনার নামেই পুর্নজীবিত হই.বুখারী -৬৩১২.২.ঘুম থেকে জেগে উঠে এই দোয়া পড়বেনঃ আলহামদুলিল্লাহি ললাজি আহইয়ানা বা'দামা আমাতানা ওয়া ইলাইহিননুশুর.অর্থাৎ সমস্ত প্রসংশা আল্লাহর জন্য যিনি আমাদেরকে মৃত্যুর পর জীবিত করেছেন, আমরা পুর্নজীবিত হয়ে তার নিকটেই ফিরে যাবো. বুখারী -৬৩১২ ৩.দুই হাতের তালু একত্রে করে এর মধ্যে সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস তিনবার করে পাঠ করে ফু দিবে.পরে পুরো শরীর মুছে দিবেন, যতদুর সমভব (মাথা ও মুখ মনডল সহ.)বুখারী -৫০১৭৪.আয়াতুল কুরসী পাঠ করা.বুখারী -৩২৭৫.ফজিলত -একজন ফিরেসতা নিয়োগ করে দেন বান্দার উপকারে .৫.ডান কাতে শুয়ে ও ডান হাত গালের নিচে দিয়ে নিচের দোয়াটি পড়বেন. আল্লাহুম্মা কিনি'ই আযা-বাকা ইয়াওমা তাবআসু ইবাদাকা অর্থাৎ হে আল্লাহ্!যেদিন আপনি আপনার বান্দাগণকে পুর্নজীবিত করবেন. সে দিনের(পরকালীন) আযাব হতে আমাকে বাচান. তিনবার পড়তে হবে.আবু দাউদ -৫০৪৫.তিরমিযী -৩৩৯৮.৬.শোয়ার সময় সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ 33 বার ও আল্লাহু ৩৪ বার পড়তে হবে. বুখারী-৫৩৬২ ও মুসলিম-২৭২৮.৭.সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করা.বুখারী ও মুসলিমে আছে, যে বেক্তি এই দুই আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এই আয়াত দুটোই যতেষ্ট হবে মানে বিপদাপদ ও শয়তানের অনিষ্ঠ থেকে রক্ষা পাবে. বুখারী -৫০০৯ ও মুসলিম-৮০৭. ৮.অযু অবস্থায় ঘুমাবেন 'মুসলিম-২৭১০৯.ডান কাত হয়ে ঘুমাবেন, বুখারী -২৪৭ ও মুসলিম-২১০১১০.ডানহাত গালের নিচে দিয়ে ঘুমাবেন. আবু দাউদ -৫০৪৫ ১১.বিসমিল্লাহ্ বলে বিছানা ঝাড়ু দিবেন, বুখারী-৬৩২০ ও মুসলিম ২৭১৪.১২. সুরা কাফিরুন পাঠ করা. আবু দাউদ ৫০৫৫,তিরমিজি ও আহমাদ. মানুষের অভ্যাস অনুযায়ী বর্তমানে দিনে ও রাতে ২-৩ বার ঘুমায় .তাহলে এগুলো পাঠ করতে হবে. ঘুমানোর আগে এইসব জিকির আদায় করা মানে বান্দা যেন তার এ দিনটি আল্লাহর জিকির ও আনুগত্যে এবং তার উপর নির্ভর করা এবং তার উপর সাহায্যপ্রার্থনা করা এবং তার একত্ববাদের(তাওহীদের) স্বীকৃতি দিয়ে শেষ করলো.আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদেরকে সহিহ আমল করার তৌফিক দান করুন. আমিন. Previousঅন্যান্য অ্যাপসHome
ভালো ঘুমের গোপন রহস্য 

ARMAN ISLAM

Popular Posts

  • Maximus G10 Max
  • Slow Internet ? বৃষ্টি হলে বা বিদ্যুৎ চলে গেলে কেন আপনার Internet স্পীড কমে যায় 5G 4G 3G 2G || WiFi
  • Airtel My Plan
  • My GP App
  • Banglalink Emergency Internet

Categories

  • প্রযুক্তি
  • account
  • Ad block
  • All SIM Card Code and Tips
  • App Review
  • Banking
  • Best Tips
  • blogger
  • BPDB
  • Business And Job
  • Cellfin
  • Chrome
  • computer tips
  • CSS
  • drive
  • Facebook
  • Facebookpages
  • Freelancing
  • Funny video
  • Games
  • Gmail
  • Google
  • Health Tips
  • HTML
  • IFTTT
  • JavaScript
  • Life success
  • Make Money Online
  • Maps
  • Mobile tips
  • Movie
  • New liked video
  • News
  • NID BD
  • Photo & Video Edit
  • SEO
  • sheets
  • Tech Tips
  • Tik took
  • Top Views Post
  • Web design
  • WordPress
  • worlditblog
  • YouTube

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

Copyright © 2022 ATTICLE BD